খাবার খেতে না চাওয়া বা আগ্রহ কমে যাওয়ার নামই ক্ষুধামন্দ। যে কোনধরনের শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতার সময়  ক্ষুধামন্দ দেখা দিতে পারে। আরোগ্য লাভের পর খাবার খাওয়ার প্রতি আগের চেয়ে আগ্রহ আরও বাড়ে। ফলে রুগী তার স্বাস্থ ঠিক রাখতে সক্ষম হয়। তবে কিছু কিছু দীর্গমায়াদি অসুখ থেকে আমাদের  ক্ষুধামন্দ দীর্ঘমেয়াদি হয়  এবং দিনে দিনে বেক্তির শারীরিক ওজন উল্লেখ যোগ্য বাবে কমেযায়।  সমস্ত দেহ ক্ষয়করি রুগেই ক্ষুধামন্দার কারণ দেখা দেয়। 

কারন (causes )

 >আঙ্গিক (organic)পাকস্থলির ক্যান্সার ,অগ্নাশয়ের ক্যান্সার, পিটুইটারি গ্রন্থির অপ্রুতুলতা ,যক্ষা ইত্যাদি। 

>মানসিক অনুরাকসিয়া নার্ভোসা  (anorexia nervosa)

>ভাইরাস ঘটিত যকৃতের যেকোন পুরাতন রুগ। 

>কতগুলো ঔষদের পার্সপ্রতিক্রিয়ার ফলে। 

বেশি মদ পান করলে ক্ষুধামন্দ হতে পারে । 

রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ 

 >শরীরের ওজন প্রকৃত ওজনের চেয়ে ৮৫% কমে যাবে। 

 >শীর্ণদেহের থাকার জন্যে প্রবল ইচ্ছা। 

 >মাসিক বন্ধ থাকা। 

শারীরিক পরিবর্তন 

 >দেহ শুকিয়ে যাওয়া 

 >পায়ে পানি জমা 

 >হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া 

 >রক্তশুণ্নতা  ক্ষুধামন্দার কারণ হতে পারে 

 >রক্তচাপ কমে যাওয়া 

 >নাড়ির গতিকমে যাওয়া

 >থাইরয়েড হরমোন কমে যাওয়া 

পরামর্শ (advise)

প্রয়জনে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। 

নিদ্রিষ্ট ঔষদের পাশাপাশি রুগীকে প্রচুর পরিমান খাবার ও পানীয় খায়াতে হবে। 

বিশ্রামের ব্যাবস্থা করতে হবে। 

আত্মবিশ্বাস গড়েতুলতে হবে রুগীকে পূরণ বয়স্কদেড় উপযোগী দায়িত্ত গ্রহণ করতে বলতে হবে। 

পারিবারিক দন্দ থাকলে তা দূর করতে হবে 

খাবার খায়া ওজন বাড়লে পুরস্কার দিতে হবে ও ওজন যদি কমেযায় তাহলে সুযোগ সুবিধা তুলেনিতে হবে। 

চিকিৎসা (treatment)

কারন অনুসারে চিকিৎসা করতে হবে 
এনোরেক্সিয়া নার্ভোসের ক্ষেত্রে সাইকোথেরাপি (psychotherapy)এবং তার সঙ্গে স্যালাইন দিয়ে পুষ্টিসাধন করতে হবে। 
মাল্টিভিটামিন , আয়রন দিতেহবে।