কিডনি রোগ

একিউট গ্লোমেরুলো নেফ্রাইটিস এক ধরনের কিডনির রোগ ,যাতে প্রধানত ফোলাভাবে ,রক্তচাপ বৃদ্বি ,প্রস্রাবে প্রোটিন ,রক্তকণা আসা দেখতে পাওয়া  যায়। এই রোগ যেকোন বয়সে হতে পাড়ে, কিন্তু শিশুদের বেশি দেখা যায়। সুভাগ্য বসত কিডনির এই  রোগের করনে সর্বদা পুরপুরি কিডনি খারাপ হবার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

কিডনি মানব শরীরের একটি মহত্বপূর্ণ অংগ, যা প্রাথমিকভাবে মূত্র নির্মাণ এবং শরীরের বিষাক্ত পদার্থগুলির মধ্যে পানি, প্রতিস্থাপন, এবং বাকি অবশিষ্ট পদার্থগুলির সংরক্ষণ করে। এটি মূত্র প্রণালীর অংশ, যা প্রধানত মূত্রাশয় এবং কোয়াল কুর্বানি করে থাকে এবং মূত্র উৎপাদন ও নিস্কাশনে সাহায্য করে।

একিউট গ্লোমেরুলো নেফ্রাইটিস বা  কিডনি একটি গোলকৃত অংগ, যা শরীরের ব্লাড সার্কুলেশনে গন্ধবদ্ধ রক্ত থেকে ব্লাড ফিল্টার করে এবং অপরিচিত বাকি পদার্থগুলি মূত্রে বিমুক্ত করে। এটি আগে থেকেই তথ্য পর্যালোচনা এবং তথ্য সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং আপনার শরীরের শুদ্ধ ব্লাড প্রসারণ রক্ষা করে।

কিডনির মহত্ত্ব মতোয় হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ),স্বাস্থ্যকর প্রকৃতির অবস্থা সংরক্ষণ, প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়া, এবং মূত্রাশয় সংবাদ মাধ্যমে শরীরের ব্যালান্স বজায় রাখার সাথে জড়িত। কিডনি সমস্ত স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এবং যে কোন প্রকারের কিডনি সমস্যা সম্প্রেষণ করলে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

লক্ষণ ও উপসর্গ (Signs and symptoms)

নেফ্রাইটিস সিনড্রোম কি-

  • সাধারণত এই রোগ ৩ থেকে ১২ বছরের শিশুদের মধ্যে বেশীদেখা যায়।
  • শুরুতে সকালে চোখের নিচে এবং মুখমন্ডলে ফোলাভাব দেখা যায়।
  • পস্রাব কোকাকোলার রং এর মতো লাল হয় এবং কম মাত্রায় হয়।
  • ৬০-৭০শতাংশ রোগীর বর্ধিত রক্তচাপ দেখা যায়।
  1.  কিছু রোগীদের মধ্যে এই রোগ খুব গম্ভীর হয়ার কারনে কিডনির কার্যক্ষমতা কমেযায়। এদের শরীর অধিক ফোলে যাবার ফলে শ্বাস-প্ৰশ্বাসে কষ্ট হয়।
  2. কিডনি অধিক খারাপ হবার কারনে পেটে ব্যাথা ,বমি এবং দুর্বলতা অনূভত হয়।
  3. রক্তচাপ বেশি বাড়লে , রোগী সঙ্গাহীন হতে পারে।

কারণ :

নেফ্রোটিক সিনড্রোম কেন হয়

সাধারণত বিটা-হিমোলাইটিক  স্টেপটোকক্কাই নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা গলাতে সংক্ৰমন বা চামড়ায় সংক্ৰমন,এর পরেই এই রোগ দেখাযায়। এই ধরনের সংক্ৰমন  হবার এক থেকে তিন সপ্তাহ পরে এই রোগের লক্ষণ দেখাযায়।

কিডনির রোগের প্রধান কারণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

  1. ডায়াবিটিস: অসন্তানতা ডায়াবিটিস হতে পারে এবং কিডনি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।
  2. উচ্চ রক্তচাপ: উচ্চ রক্তচাপ কিডনির কাজ নিষ্ক্রিয় করতে পারে এবং কিডনির ক্ষতি সাধারণ করতে পারে।
  3. গুরুত্বপূর্ণ মেডিকেশন: কিছু ঔষধ যা কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, যেমন নেফ্রোটক্সিক ঔষধ বা অ্যান্টিবায়োটিক।
  4. অধিক প্রোটিন খাবার: অধিক প্রোটিন খাবার খাওয়া কিডনির কাজ নিষ্ক্রিয় করতে পারে এবং কিডনির পানি সংক্রান্ত বাধ্য প্রস্তাবনা সৃষ্টি করতে পারে।
  5. ধূমপান: সিগারেট ধূমপান কিডনির স্বাস্থ্যে ক্ষতি করতে পারে।
কিডনি বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ডাক্তারের তালিকা

সতর্কতা (warning)

 
কিডনির এই রোগ মূলত স্টেপটোকক্কাই নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্ৰমন বা চামড়ায় সংক্ৰমনের  কিছদিন পরে হয়।
কিন্তু সংক্ৰমনের পরেকোন রোগীর এই রোগ হবে তা বোজা মুশকিল। এই জন্য সমস্ত রোগীই শীগ্র চিকিৎসা করানো দরকার।
সংক্ৰমনের পর মুখমন্ডলে বা চখের নিচে ফোলা ভাব লক্ষ করা গেলে তার চিকিৎসা যত তাড়াতাড়ি শুরু করা দরকার।

পরামর্শ (advice)

এই রোগ হবার পর অধিকাংশ রোগীই কিডনি ঠিক হয়েযায়। ভবিষতে এই ধরনের  সমস্যা হবার সম্ভাবনা থাকেনা।
কিন্তু খুব কম সংক্ষক রোগীর কিডনি পুরোপুরি ঠিক না হবার ফলে ভবিস্যতে উচ্চ রক্তচাপ বা কিডনিফাইলরের মত সমস্যা হতে পারে।
এই কারনে এই রোগ হবার পর ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রত্যাগ রোগীকে নিয়মিত চেক-আপ করা দরকার।
                                                                  আরোও কিডনি রোগ সম্পর্কে জানুন