বেটামিথাসন এবং নিওমাইসিন সালফেট হলো দুটি আমিনো এসিড যা চর্ম রোগ সাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ।

এই দুটি উপাদান সামগ্রিকভাবে চিকিৎসার উপকারিতা সাধারিত হলেও,

এগুলি ব্যবহার করার আগে বা এগুলির সাথে সম্পর্কিত যেকোনও সমস্যা বা সংক্ষেপ সম্পর্কিত চিকিৎসকে পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

উপাদান

বেটামিথাসন ডাইপ্রোপিওনেট (১মি,গ্রা ,বেটামিথাসন বেস )এবং নিওমাইসিন সালফেট ৫ মি,গ্রা/গ্রাম ক্রীম। 

নির্দেশনা 

ব্যাক্টেরিয়া জনিত সেকেন্ডারী সংক্ৰমন,একজিমা,প্রুরিগো নন্ডুওলারিস,সোরিয়াসিস,সেবোরিক ডার্মাটাইটিস,স্পর্শজনিত চর্মরোগ। এটা  সাধারণ ইরাইথ্রোডার্মাতে স্টেরয়েড চিকিৎসাতেও সহচিকিৎসা হিসাবে বেবহার করা হয়। 

এটা পোকার কামড়ের জন্য সেকেন্ডারী সংক্ৰমন এবং মলদ্বার অথবা প্রজননতন্ত্রের মুখের সংক্রমণে বেবহার করা হয়। 

মাত্রা ও ব্যাবহার বিধি 

বেটামিথাসন এবং নিওমাইসিন সালফেট এর ব্যাবহার, প্রতিদিন ২ অথবা ৩ বার আক্রান্ত স্থানে মৃদুভাবে লাগাতে হবে। 

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে বেবহার করা যাবে না 

  রোজেসিয়া,একনি ভালগারিস ও পেরিওয়াল ডারমাইটিস,হারপিস সিমপ্লেক্স,চিকেন পক্স ইত্যাদি ক্ষেত্রে বেবহার অনুপযোগী। এটার কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রেও বেবহার করা যাবে না। 

কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে যেমনঃ গর্বাবস্তায়,বয়স্কদের ক্ষেত্রে এবং যাদের বৃক্কের কার্যত্রুম ত্রুটিযুক্ত তাদের কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ঝুঁকির জন্য বেবহার না করা ভাল। 

ক্যান্ডিডিয়াসিস,টিনিয়া,সইমপেটিগো, সিউডোমোনাস অথবা প্রোটিয়াল শ্রেণীর জন্য প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি সংক্ৰমণ, পেরিয়েনাল এবং জননাঙ্গের প্রুরাইটিস,এক বৎসর বয়সের নীচে শিশুদের চর্মরোগ,ডার্মাটাইটিস এবং কাপড়ের ঘষায় সৃষ্ট ক্ষতে এটা বেবহার করা যাবে না। 

পার্স প্রতিক্রিয়া 

দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা চামড়ায় কোষের গঠন গত পরিবর্তন করতে পারে। যেমন চামড়ার উপরিভাগের রক্তনালীর প্রসারণ হতে পারে। 

দীর্ঘমেয়াদী ও প্রচুর পরিমানে ব্যাপক এলাকায় ব্যবহারের ফলে হাইপারকর্টিসিজম এর লক্ষণ দেখাযেতে পারে এবং হাইপোথ্যালামাস – পিটুইটারি-এড্রেনাল সাপ্রেশন ঘটতে পারে। 

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে 

গর্ভবতী প্রাণীদের বাহ্যিকভাবে কর্টিকোস্টেরয়েড বেবহার ব্রুনের বৃদ্ধির অসামঞ্জসতা যেমন ব্রুনের ত্বক এবং মূত্র নালীর বৃদ্ধি ব্যাহত করে। 

মানুষের ব্রুনের খুবই অল্প পার্শ প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে।